তার লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করেন, উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের চান্দুপাড়া গ্রামে আবাসনের পশ্চিম পাশে তার পিতার রেকর্ডীয় ৩ একর সম্পত্তিতে ঘের তৈরী করে বিগত ৮ বছর যাবৎ মাছের ব্যবসা করে আসছেন। গত ২৯ আগষ্ট শনিবার রাত বারোটার দিকে স্থানীয় আবুল বাশার, স্বপন হাওলাদার, সজিব হাওলাদার, মমতাজ বেগম ও লিমন হাওলাদারসহ অজ্ঞাত আরো দশ এগারো জন তার ঘেরে প্রবেশ করে বেড় জাল দিয়ে চাষ কৃত রুই, কাতলা, গলদাসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৭ লক্ষ টাকার মাছ ধরে নিয়ে যায়। এছাড়া ঘেরে থাকা টিনসেডের একটি ঘর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। আগুন দেখে আশ পাশের লোকজন বের হয়ে আসলে অভিযুক্তরা মাছ নিয়ে চলে যায়। এসময় তাদের নিকট দেশীয় ধারালো অস্ত্র থাকায় স্থানীয় কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায়নি। বিষয়টি তিনি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে অবহিত করলে তিনি আইনের আশ্রয় নিতে বলেছেন।
সৌরভ বিশ্বাস আরো বলেন, এ ঘটনা নিয়ে তিনি বর্তমানে বড় ধরনের ক্ষতির শংকায় রয়েছেন। তাই তিনি আইনি প্রতিকার চেয়ে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত আবুল বাসারের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, ওই জমি আমাদের এবং ঘেরও আমাদের। ২৯ আগস্ট শনিবার দুই পক্ষ ঘেরের কাছে গেলে বাকবিতান্ডা হয়। স্থানীয়রা সবাইকে সরিয়ে দিলে পরদিন জানতে পারি ঘেরের বাসায় আগুন দেয়া হয়েছে। এছাড়া মাছ লুটের বিষয়টি বানোয়াট বলে তিনি উল্লেখ করেন।